দেড় হাজার কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
এস আলম গ্রুপের ২০১ শতক সম্পত্তি (ভবনসহ জমি) নিলামে তুলেছে ইসলামী ব্যাংক। গ্রুপটির অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ইনফিনিটি সিআর স্ট্রিপস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কাছে প্রায় ২ হাজার ৭৩৮ কোটি টাকা পাওনা খেলাপি হওয়ায় ব্যাংকটির খাতুনগঞ্জ শাখা এ নিলাম আহ্বান করে।
৯০০ কোটি টাকা পাওনা আদায়ে এস আলমের ৪ হাজার ৫৮৯ শতক সম্পত্তি নিলামে তুলেছে ইসলামী ব্যাংক। গ্রুপটির অঙ্গপ্রতিষ্ঠান সেঞ্চুরি ফুড প্রোডাক্টসের কাছে বিনিয়োগ করা ঋণ খেলাপি হয়ে পড়ায় ব্যাংকটির খাতুনগঞ্জ শাখা এই নিলাম আহ্বান করে। বন্ধক রাখা এসব সম্পত্তির সর্বোচ্চ মূল্য ৩১৯ কোটি টাকা।
এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১ হাজার ৬ বিঘা জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
আলোচিত এস আলম গ্রুপের ও এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট আরও ১১ ব্যক্তিকে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের (আইবিবিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মনিরুল মওলার বিরুদ্ধে দুর্নীতির একাধিক মামলা থাকা সত্ত্বেও তাঁকে বরখাস্ত বা গ্রেপ্তার না করার পেছনে রাজনৈতিক প্রভাব কাজ করছে বলে অভিযোগ করেছে স্টার্ক ব্যাংকার্স ফোরাম বাংলাদেশ।
বিদেশে অর্থপাচারের অভিযোগ দেশের আলোচিত প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর ভাইকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। চিঠিতে তাদের আগামী ৫ মার্চ দুদকে হাজির হতে বলা হয়েছে...
এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলমের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে থাকা ৮১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার ৭১১ টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এস আলম ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাবে ২ লাখ ৪২ হাজার কোটি টাকার লেনদেনের রেকর্ড পেয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেল (সিআইসি)। সংস্থাটির মহাপরিচালক আহসান হাবিব জানিয়েছেন, এই বিপুল অর্থের বিশ্লেষণে কয়েকজন কর্মকর্তা এক মাসেরও বেশি সময় কাজ করেছেন...
আলোচিত ব্যবসায়ী মো. সাইফুল আলম মাসুদ (এস আলম) ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের আরও ৪২টি কোম্পানির ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের...
এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলমের (এস আলম) শ্যালক গাজীপুরের আরমান্ডা স্পিনিং মিলসের মালিক মোহাম্মদ আরশেদ এবং কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেকসহ সাতজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর...
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের নামে থাকা আরও ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকার স্থাবর সম্পদ ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
এস আলম গ্রুপের সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন ২৪টি কোম্পানির সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা মূল্যের ৩২ কোটির বেশি শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই আদেশ দেন।
সিঙ্গাপুরে এক বিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলম, স্ত্রী ফারজানা পারভীন ও তাঁর পরিবারের ১৬ সদস্যের ২০০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক এবং ৮৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গঠিত টাস্কফোর্সের পরামর্শে আরও পাঁচ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে (এমডি) বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে এই সিদ্ধান্ত ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদে অনুমোদিত হয়। আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কাঁচামাল না থাকার কারণ দেখিয়ে গত ২৪ ডিসেম্বর এস আলম গ্রুপের বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ মোট ৯টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে গ্রুপটি। এ সময় কার্যক্রম না চললেও কর্মকর্তা–কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।