এস আলম গ্রুপের সাইফুল আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মালিকানাধীন ২৪টি কোম্পানির সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা মূল্যের ৩২ কোটির বেশি শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই আদেশ দেন।
সিঙ্গাপুরে এক বিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ সাইফুল আলম, স্ত্রী ফারজানা পারভীন ও তাঁর পরিবারের ১৬ সদস্যের ২০০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক এবং ৮৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গঠিত টাস্কফোর্সের পরামর্শে আরও পাঁচ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে (এমডি) বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে এই সিদ্ধান্ত ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদে অনুমোদিত হয়। আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কাঁচামাল না থাকার কারণ দেখিয়ে গত ২৪ ডিসেম্বর এস আলম গ্রুপের বিদ্যুৎকেন্দ্রসহ মোট ৯টি প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে গ্রুপটি। এ সময় কার্যক্রম না চললেও কর্মকর্তা–কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
বন্ধ ঘোষণা করা এস আলম গ্রুপের ৮ প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করতে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটকে (বিএফআইইউ) চিঠি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সিঙ্গাপুরের নাগরিক সাইফুল আলম মাসুদ (এস আলম) ও তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়ম ও অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্ত করছে বাংলাদেশের একাধিক সংস্থা। আইনজীবীরা এই অভিযোগগুলোকে ‘সুনাম নষ্টের প্রচেষ্টা’ বলে অভিহিত করেছেন।
৫ আগস্ট সরকার পতনের পর চট্টগ্রামে এস আলম গ্রুপের বিলাসবহুল গাড়ি সরানোর কাণ্ডে বিএনপির তিন নেতাকে সতর্ক করে তাঁদের প্রাথমিক সদস্যপদ স্থগিতের আদেশ প্রত্যাহার করে নিয়েছে বিএনপি।
কাঁচামাল সংকটে এস আলম গ্রুপের ৯টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ১৩ হাজার শ্রমিকের জীবিকা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত কারখানাগুলোতে আজ মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুরে বন্ধের নোটিশ সাঁটানো হয়।
চট্টগ্রামে এস. আলম গ্রুপের ৬টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ মঙ্গলবার গ্রুপের মানব সম্পদ ও প্রশাসন বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিনের স্বাক্ষরিত নোটিশে অনিবার্য কারণে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এসব কারখানা বন্ধ রাখার কথা জানানো হয়।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার এস আলম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ সাইফুল আলম ওরফে এস আলমের সম্পদ জব্দ এবং বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত করেছে বলে অভিযোগ আলোচিত-সমালোচিত এই ব্যবসায়ীর। এ প্রেক্ষাপটে সিঙ্গাপুরের নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইনি পদক্ষেপের উদ্যোগ নিয়েছেন
জালিয়াতির মাধ্যমে ঋণ নিয়ে ১ হাজার ৯২ কোটি ৪৬ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ও বিতর্কিত ব্যবসায়ী সাইফুল আলমের ছেলে আহসানুল আলমসহ ৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বৃহস্পতিবার দুদক চট্টগ্রামের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ সংস্থার উপপরিচালক ইয়াছিন..
এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংকে থাকা প্রায় ২৩ কোটি টাকা অবরুদ্ধের (ফ্রিজ) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের অবকাশকালীন বেঞ্চের বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়া এ নির্দেশ দেন। ঢাকা, এস আলম গ্রুপ, ব্যাং
চট্টগ্রামে প্রতারণার অভিযোগে এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদসহ দুজনের নামে মামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু বক্কর সিদ্দিকের আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। আদালত পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) মামলাটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
দেশের ব্যাংক খাতে লুটেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে চিহ্নিত এবং বর্তমান পরিস্থিতিতে ধরা পড়ার ভয়ে পালিয়ে যাওয়া দেশের বৃহৎ আমদানিকারক গ্রুপ এস আলমের কাছ থেকে ১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এই স
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, ‘খেলাপি ঋণের বেশির ভাগই ব্যালেন্স শিটনির্ভর। ব্যাংকগুলো ব্যালেন্স শিটনির্ভর অর্থায়নে মগ্ন। এই ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় লাঞ্চ বা ডিনারে বসে। বেক্সিমকো ও এস আলম এখন বেতন দিতে পারছে না। অথচ ব্যালেন্স শিট দেখে এ
শুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
চট্টগ্রামে এস আলম সংশ্লিষ্ট তিন ব্যাংক থেকে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আজ রোববার মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন। এতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে যান চলাচল বিঘ্ন ও পথচারীরা ভোগান্তিতে পড়েন।